ভালো গল্পের কন্টেণ্ট যারা খুঁজেন তাদের ‘পাফ ড্যাডি’ না দেখাই ভালো। পুরাই অখাদ্য, গার্বেজ একটা কনটেন্ট। সেক্সুয়াল কন্টেন্টগুলোও জোর করেই ঢোকানোর চেষ্টা পর্দায় ফুটে উঠেছে।
পরিমনি, সজলদের কথা বাদই দিলাম, আজাদ আবুল কালামের মত মানুষ এই রোল কিভাবে করলো তাতেই আমি বিস্মিত হয়েছি। নাই কোন প্রপার গল্প, নাই স্ক্রিনপ্লের গাঁথুনি, নাই ভাল পারফরম্যান্স। ঠিক কী কারনে এটা দেখলাম, সেটাও বড় প্রশ্ন। পুরাটা শেষ করেও আপনার খিদে মিটবে না, কারন ওয়েব কনটেন্টের নামে এইসব গার্বেজ আসলে ভেতরে ভেতরে শুন্য একেকটা কাজ।
মুড়ি
বাবা নামের এক আধ্যাত্মিক গুরুর উদ্ভব হয় শহরে। তার ক্ষমতায় অনেকের মনের খায়েশ পুরন হয়। তাই তার মুরিদানের সংখ্যা বাড়তে থাকে। শহীদুজ্জামান সেলিম একজন বড় রাজনৈতিক নেতা, সে চায় না তার ডান হাত হয়ে থাকা উঠতি নেতার জন্ম হোক। পরিমনি সেই উঠতি নেতার সিনেমা বানানোর নামে করা ধান্ধার আইটেম। মুড়ি বাবার আগমনে এইসব দৃশ্যপট পাল্টে যায়।
শুধু শুধু সময় অপচয় না করতে চাইলে, দেখার দরকার নেই। অবাক হয়ে গেলাম, ইন্তেখাব দিনার, বিজরী বরকতউল্লাহ, ফিরোজ শাহীর মত শিল্পীদের অরিজিনাল ভয়েস নাই দেখে। ডাবিং পুরাই আলগা, গল্পে কোন এক্সাইটমেন্ট নাই। যদিও মুক্তির আগে বলা হচ্ছিল থ্রিলারধর্মী ও সাসপেন্সে ভরফুর এই গল্প। কিন্ত আমি হতাশ হয়েছি।