সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর গাইডলাইন এবং কোর্স|| কিভাবে করবেন মার্কেটিং

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং,fesbuk theke ay, ফেসবুক্তহেকে আয়,ডিজিটাল মার্কেটিং %%primary_category%% %%title%%

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর গাইডলাইন এবং কোর্স|| কিভাবে করবেন মার্কেটিং

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন-কেন করবেন এবং কিভাবে করবেন?

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কী? যারা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে তারা এই পুরোপ্রসেসটা কিভাবে করে থাকে এই ব্যাপারে কী আপনি কখনো ভেবেছেন? কখনো আপনার মনেওইচ্ছা জেগেছে যে আমিও সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর জগতে যাবো প্রচুর টাকা কামাবো? অনেক সময় ইচ্ছা হলেও আপনি বলেছেন এগুলো আমার দ্বারা সম্ভব না।ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রসার খুব দ্রুত হচ্ছে যার কারণে এর চাহিদাও অনেক বেশী। এ বছর লকডাউন এর কারণে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর প্রসার উল্লেখ যোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।এই লকডাউনেরসময়টাকে আরো বেশী ইনজয়েবল করার জন্য আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছিসোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর একটি পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন যার দ্বারা আপনি হয়ে যেতে পারবেন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর যিরো থেকে হিরো। তো দেরী না করে চলুন শুরু করা যাক। ডিজিটাল মার্কেটিংকী ? তথ্য প্রযুক্তি ও ডিজিটাল ডিভাইসকেকাজেলাগানোর মাধ্যমে পণ্য বিপণনের এক নতুন ও বিপুল জনপ্রিয় মাধ্যমই হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে প্রায় সবাই কমবেশী জানে।সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংহলো ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি শাখা।আমরা সবাই প্রতিদিন কমবেশী আমাদের ফ্রি টাইম গুলোকে ইনজয় করার জন্য আমাদের নিজস্ব স্মার্টফোন কিংবা ডিজিটাল ডিভাইসগুলোর মাধ্যমে সোশ্যালমিডিয়াগুলোর ব্যবহার করে থাকি।এখনকার সময়ে ইন্টরনেট এর সহজলভ্যতা স্মার্টফোন এর সহজলভ্যতাবৃদ্ধি ও মানুষের সোশ্যাল মিডিয়ায় থাকার পরিমাণ বেড়েযাচ্ছে।সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এই সব সোশ্যাল মিডিয়াগুলোকে কেন্দ্র করেইগড়ে উঠে। কেননা বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়প্রতিদিন অনেক মানুষ সক্রিয় থাকে এতে তাদের কাছে আপনার পণ্যের গুনাবলি পৌছে দেওয়া সহজ হয়ে যায়। ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিপুলসংখ্যক ক্রেতা সোশ্যাল মিডিয়াগুলো থেকেই এসে থাকে।সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর বড় বড়মাধ্যমগুলো হচ্ছে ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, ইউটিউবইত্যাদি।এসব ক্ষেত্রগুলোকে টার্গেটকরেইসোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংগড়ে ওঠে। সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্লাটফর্ম গুলোর দ্বারা  অনলাইনের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে প্রয়োজনীয় সেবা পৌছে দেওয়াই হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং।

সোশ্যাল মিডিয়ামার্কেটিং কেন করবেন ?

সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম গুলো,যথাঃ ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, ইউটিউব বাংলাদেশের ব্যবহারকারীদের দিক থেকে এগিয়ে রয়েছে। এ সকল প্লাটফর্ম গুলোকে টার্গেট করেই বর্তমান সময়ের অনলাইন ব্যবসাগুলোর সৃষ্টি হচ্ছে। এ সকল প্লাটফর্মের মাধ্যমে ব্যবসায়ের প্রসার করা যায় খুব দ্রুত এবং লাভজনক ভাবে।এসকল সোশ্যাল মিডিয়ার আশীর্বাদে ঘরেবসে থেকেও লোকজন আপনার পণ্য সম্পর্কে জানতে পারবে। আপনার সেবা আপনার পণ্য কেমন সেটা একদিকে যেমন আপনি প্রচার করবেন, তেমনি আপনার ক্রেতাদের ফিডবেক এর মাধ্যমেও আপনার ব্যবসায়ের প্রসার ঘটবে। আর এর সবকিছুই সম্ভব শুধুমাত্র সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলোর মাধ্যমে। এই ধরণের ব্যবসাগুলোর সবচেয়ে ভালো সুবিধাগুলো হচ্ছে আপনাকে আপনার ব্যবসায়ের জন্য দোকানভাড়া করতে হচ্ছে না, কারো কাছে যেতে হচ্ছে না প্রচার প্রচারণার জন্য। আপনি স্বাধীনভাবে আপনার ব্যবসা পরিচালনা করতে থাকবেন এবং ক্রেতা নিজে থেকেই আসবে আপনার কাছে প্রয়োজনীয় সেবা গ্রহণের জন্য। আপনাকে শুধু যা করতে হবে তা হলো ভার্চুয়াল বিজনেস এর স্ট্রাটেজি রয়েছে তার পুরোপুরি ব্যবহার করতে হবে। এতে আপনার ক্রেতার পরিমা যেমন বেড়ে যাবে তেমনি আপনার প্রতিষ্ঠানেরজনপ্রিয়তাওবৃদ্ধি পাবে এবং আশাতীতইনকামও করতে পারবেন। এখন বিভিন্ন কোম্পানিই তাদের প্রতিষ্ঠানকে আরো বেশী জনপ্রিয় করার জন্য ও মুনাফাবৃদ্ধি করার জন্য এই অনলাইনভিত্তিক ব্যবসায়ের মাধ্যমটির দিকে বিশেষভাবে নজর দিয়েছে এবং সফলও হয়েছে। তারা তাদের সার্ভিসগুলো সম্পর্কে সবাইকে জানাতে বিভিন্ন বড় বড় সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলোতে, যেমনঃ ফেসবুক,টুইটার, ইন্সটাগ্রাম, ইউটিউব ইত্যাদিতে নিজেদের প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা এইসব কাজের জন্য অনেক লোকহায়ার করছে এবং এর ফলেইসৃষ্টি হচ্ছে বিশাল কর্মসংস্থানের। যেহেতু সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলোর চাহিদা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে সেহেতু এই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং পরিচালনা করার জন্য দক্ষতার বিশেষ প্রয়োজন রয়েছে। আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর সঠিক দক্ষতাঅর্জন করতে পারেন তবে আপনি আপনার ক্যারিয়ারের একটি শক্ত ভিত্তি গড়ে তুলতে পারেন। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর সুবিধাসমূহঃ বর্তমান সময়ে রিয়েল লাইফ বিজনেস এর চেয়ে ভার্চুয়াল বিজনেস এর সুবিধা বেশী। কেননা আপনি চাইলেই আপনার পণ্যের প্রচারণা পুরো বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে পারেন মুহুর্তেই। আপনি যেকোনো ব্র্যান্ড, পণ্য, কোম্পানিরপ্রমোশন আপনি করতে পারবেন। অথচ রিয়েল লাইফে আপনি শুধুমাত্র একটি কোম্পানির সেলসম্যান হিসেবেই কাজ করতে পারবেন। যেকনো ক্রেতার সাথেই আপনি খুব সহজেই এবং কম সময়ের মধ্যেই যোগাযোগ করতে পারবেন। ফলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই আপনি আপনার ব্যবসায়ের প্রসার ঘটিয়ে ফেলতে পারবেন।সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে আপনি আপনার টার্গেটকৃত কাস্টমারদের কাছেই পণ্য বিক্রয় করতে পারবেন। যেমন ধরুন আপনি যদি চান শাড়ি বিক্রি করতে তাহলে আপনি যেই বিজ্ঞাপনগুলো সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করবেন তা শুধুমাত্র তাদের কাছেই পৈৗছে যাবে যারা শাড়ি পছন্দ করেন। আবার ধরুন যে আপনি বই বিক্রি এর বিজ্ঞাপন দিয়েছেন তবে এটি পৃথিবীর বইপ্রেমীদের কাছেই পৌছেযাবে। তবে আপনার পণ্যের বিজ্ঞাপন তাদের কাছে পৌছাবেনা যারা আপনারা পণ্যগুলোর জন্যে আগ্রহী নয়। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কিভাবে করতে হয় ? সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং খুব একটা কঠিন কাজ নয়। আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করতে চান তবে আপনার খুব বেশী দক্ষ কিংবা অভিজ্ঞ হওয়ার কোনোই প্রয়োজন নেই। কেননা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর সবচেয়ে বড় গাইডলাইন হলো সোশ্যাল মিডিয়াগুলোই। তারাই আপনাকে সাহায্য করবে যাতে আপনি সহজভাবে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করতে পারেন। আপনাকে শুধু ধারণা রাখতে হবে যে কোন ধরণের প্লাটফর্মে আপনি কোন ধরণের পণ্যের বিজ্ঞাপন দিবেন।আচ্ছা একটু গুছিয়ে বলা যাক বাংলাদেশের মানুষ বিভিন্নসোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে একটিভ থেকে থাকে, যেমনঃ ফেসবুক,টুইটার, ইন্সটাগ্রাম, ইউটিউব ইত্যাদি। এখন আপনি প্রচারণার কাজে শুধু ফেসবুককেও বেছে নিতে পারেন আবার সবগুলো প্লাটফর্মকেও ব্যবহার করতে পারেন সেটা একান্তই ব্যক্তিগত ব্যাপার। তবে আজকে আমরা আপনাদের জানাতে চেষ্টা করবো সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর পুরো বিস্তারিত। এখন শুরুতে যদি আপনি সব জায়গায় ট্রাই মারতে যান তবে তালগোল পাকিয়ে ফেলতে পারেন। তাই আমি সাজেস্ট করি যে প্রথমে যেকোনো একটি প্লাটফর্মের মাধ্যমে কাজের শুরু করুন সেখানে সফলতা অর্জন করতে পারলে তবেই অন্য প্লাটফর্মগুলোতে ট্রাই মারুন। ৩টি বড়বড়সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংপ্লাটফর্ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনাঃ ১.ফেসবুকঃ ফেসবুক শুরুর কাহিনী আমারা সকলেই জানি। ফেসবুক হচ্ছে পৃথিবীর অন্যতম একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যার মাধ্যমে সবার সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা যায় খুব সহজেই। তবে বর্তমানে ফেসবুকের ব্যবহার শুধুমাত্র যোগাযোগ রক্ষার জন্যই হয় না আরো বিভিন্ন ধরণের কাজও এর মাধ্যমে হয়ে থাকে। ফেসবুকের সবচেয়ে বড় ক্ষেত্রটি হচ্ছে ভার্চুয়াল বিজনেস এর ক্ষেত্র। ফেসবুক পেইজ ও গ্রুপগুলোর মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনার কাজ দিন-দিন বেড়েই চলেছে। অনেক অনলাইন অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানও সৃষ্টি হচ্ছে যার পুরোটাই ফেসবুক ভিত্তিক। ফেসবুক মার্কেটিং এর চাহিদা দিন-দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও বৃদ্ধি পাবে। তাই আপনি খুব সহজেই আপনার ফেসবুক এর ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার ক্যারিয়ার দাড় করাতে পারেন। আপনি ফেসবুকের মাধ্যমে করতে আপনার নিজের দক্ষতাকে ডেভলপ করতে পারেন অথবা অন্যের প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রচার প্রচারণার কাজ করে দিতে পারেন। ফেসবুকে রয়েছে আকর্ষণীয় পেইড বিজ্ঞাপন সার্ভিস যার মাধ্যমে আপনার পণ্যের বিজ্ঞাপন আরো বেশী মানুষদের কাছে পৌছেযাবে। ফেসবুকের সবচেয়ে বড় সুবিধার কথা আমি আগেই উল্লেখ করেছি, যা হলো আপনি এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট শ্রেণীর ক্রেতাদের টার্গেট করতে পারবেন। আপনি যে পণ্যের বিজ্ঞাপনদিবেন সেই বিজ্ঞাপনটি তাদের কাছেই পৌছেযাবে যাদের এই পণ্যটি একান্তই প্রয়োজন। ২.ইউটিউবঃ নিজের মাইন্ডকে রিফ্রেশ করার জন্য কিংবা নিজের ফ্রি টাইমটাকে ইনজয় করার জন্যই ইউটিউব ব্যবহার করে থাকি। তবে অনেকেই জানেন না যে ইউটিউব এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট এর প্রমোশন ব্যবসা এর প্রমোশন সহ অনেক কিছুই করা যায়। বর্তমান সময়ের সর্বাধিক ব্যবহৃত ওয়েবসাইটগুলোদের মধ্যে গুগলের পরেই স্থান রয়েছে ইউটিউব এর।আপনার ভার্চুয়াল বিজনেস এর জন্য সবচেয়ে বড় প্লাস পয়েন্ট হচ্ছে ইউটিউব এর এই বিপুলজন প্রিয়তা। যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে আপনার ব্যবসাকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। ইউটিউব এ চ্যানেল খোলা একদমই ফ্রি। এই চ্যানেলের মাধ্যমেই আপনি আপনার ভার্চুয়াল বিজনেস এর প্রোডাক্ট এর প্রমোশন করতে পারবেন ভিডিও বানানোর মাধ্যমে। আপনার ভিডিওগুলোতে যদি পর্যাপ্ত ভিউ না থাকে তবে আপনাকে কোনো বড় চ্যানেলের মাধ্যমে নিজের চ্যানেলকে প্রমোট করিয়ে নিতে হবে।আবার আপনার চ্যানেল গ্রো করতে পারলে আপনিও স্পনসরশীপ এর মাধ্যমে খুব সহজেই মোটা অংকের টাকার ইনকাম করতে পারবেন। ৩। ইনস্টাগ্রামঃ বর্তমান সময়ের প্রয়োজনীয়তা, জনপ্রিয়তা, কার্যকারিতা দিক থেকে ইনস্টাগ্রাম এর চাহিদা সোশ্যাল মার্কেটিং এ অনেক বেশী। এর কারণেই অনেকেই ইনস্টাগ্রাম এর মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার গঠনের চিন্তা-ভাবনা মাথায় আনছেন। কেননা সোশ্যাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারের মাধ্যমে সফলতা লাভ করা খুবই সহজ।অনেকেই মনে করে থাকেন যে ইনস্টাগ্রাম এর মাধ্যমে সোশ্যাল মার্কেটিং করা মনে হয় অনেক কঠিন। যদি আপনিও তাদের মধ্যে একজন হয়ে থাকেন তবে আপনি ভুলভাবছেন। সোশ্যাল মার্কেটিং এর এই প্রতিযোগিতার যুগে প্রচুর অর্থ ইনকাম করার জন্য ইনস্টাগ্রাম এর থেকে সহজ ক্ষেত্রআর দ্বিতীয়টি নেই। যদি আপনি ইনস্টাগ্রাম প্রত্যেকটি ফিচারের উপযুক্ত ব্যবহার করতে পারেন; তবে আপনি খুব সহজেই এর মাধ্যমে একটি অনলাইন বেসডআর্নিং সোর্স হিসাবে আপনি ব্যবহার করতে পারেন।ইনস্টাগ্রামহলো মূলত একটি ছবি শেয়ারিংপ্লাটফর্ম। সারাবিশ্বে প্রায় এক বিলিয়নেরও বেশী মানুষ এই প্লাটফর্মটির ব্যবহার করে থাকেন।প্রতিদিন প্রায় ৯০ মিলিয়নেরও বেশী ছবি এই প্লাটফর্মটিতে পোস্ট করা হয়ে থাকে। ফেসবুকের মতোই আপনাকে এখানে শুধু আপনার পণ্যের বিজ্ঞাপন পোস্ট করতে হবে। শুধু এখানে আপনাকে সঠিক হেশট্যাগ এর উপর রিসার্চ করতে হবে এবং হেশট্যাগযত বেশী রিসার্চফুল হবে তত বেশী মানুষের টাইমলাইনে আপনার বিজ্ঞাপন পৌছেযাবে। বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতে এই তিনটি প্লাটফর্মেই সবথেকে বেশী মানুষ ভার্চুয়ালবিজনেস এর ব্যবহার করে থাকে। তবে এছাড়াও অনেক বড় বড়প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে আপনি আপনার বিজ্ঞাপন পোস্ট করতে পারবেন। যেমন ঃ টুইটার, লিংকডাউন ইত্যাদি। তবে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশের সোশ্যাল মার্কেটিংএর জনবল সেখান পর্যন্ত পৌছাতে পারেনি। তবে আশা করা যাচ্ছে যে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের দক্ষ মানুষদের মাধ্যমেও এসব বড় বড় সাইটে সোশ্যাল মার্কেটিং এর প্রচার প্রচারণা করা হবে। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কোর্স নিন এখানে। আর ফ্রিতে এই কোর্সটি নিতে কমেন্ট করুন এই পোস্টে। আজকের মতো এ পর্যন্তই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow