গুগল এনালাইটিক্স ও এসইও [ফুল সেটাপ বিগেনার্স গাইড]

গুগল এনালাইটিক্স, এস ই ও এবং গুগল এনালাইটিক্স, %%primary_category%% %%title%% %%sitename%%

গুগল এনালাইটিক্স ও এসইও [ফুল সেটাপ বিগেনার্স গাইড]

গুগল এনালাইটিক্স ও এসইও [ফুল সেটাপ বিগেনার্স গাইড]

আপনার  যদি একটি ওয়েবসাইট থেকে থাকে নিশ্চয়ই সেটির এসইও করার প্রয়োজন রয়েছে? দুরন্তে আমরা ওয়েবসাইট এর এসওই’র নানাবিধ দিকনির্দেশনাগুলোর সর্ম্পকে ইতোমধ্যেই আলোচনা করেছি। যার মধ্যে অন-পেজ এসইও এবং অফ-পেজ এসইও উভয়েরই বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আজ আমরা কথা যে বিষয়টি নিয়ে কথা বলবো সেটি হচ্ছে Google Analytics এর সম্পর্কে।  আজকে আমরা জানবো Google Analytics কি, এর কাজ কি এবং এটি ব্যবহারের সকল  সুবিধা সম্পর্কে।   একটি ওয়েবসাইটের জন্য এসইও করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এবং অপরিহার্য একটি বিষয়। আর আপনার ওয়েবসাইটটি যদি হয়ে থাকে ব্লগ ভিত্তিক কিংবা ই-কমার্স রিলেটেড এক্টি ওয়েবসাইট, তাহলে এই এসইও’র প্রয়োজনীয়তা আরো বহুগুণে বেড়ে যায়। আপনি যদি নিয়মিত আপনার ওয়েবসাইটে কনটেন্ট আপলোড করে থাকেন, তাহলে আপনাকে অবশ্যই SEO শব্দটির সাথে ভালোভাবে পরিচিত হতে হবে। কারণ, একটি ওয়েবসাইটকে তৈরি করা এবং তাতে নিয়মিত কনটেন্টগুলোকে আপলোড করাই কিন্তু শেষ কথা না। আপনার তৈরি করা কনটেন্টগুলো ভিজিটরদের কাছে পৌঁছাচ্ছে কি না, সেটা নিশ্চিত করাও অন্যতম প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ।  

গুগল এনালাইটিক্স

Google Analytics এর সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে আগে অবশ্যই এসইও এর বেসিক বিষয়গুলো সর্ম্পকে জানতে হবে। অন-পেজ এসইও এবং অফ-পেজ এসইও এর ওপর ভালো ধারণা রাখতে হবে । যা নিয়ে দুরন্তয় অনেক আর্টিকেল রয়েছে।   একটি ওয়েবসাইটের অফ-পেজ ডেটা রিসার্সের জন্য একটি বিপুল জনপ্রিয় টুলস হচ্ছে Google Analytics। এটি গুগলের একটি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম যা একটি ওয়েবসাইটের যাবতীয় ডেটা সংগ্রহ করে এবং তা আপনার কাছে প্রতিদিন, সাপ্তাহিক, মাসিক এবং বাৎসরিক রিপোর্ট আকারে প্রকাশ করে থাকে।   Google Analytics আপনার ওয়েবসাইটে আসা ভিজিটরদেরকে নিয়ে বিশ্লেষণ করে থাকে। একজন ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে এসে কি করছে, কোন পেজগুলোতে ভিজিট করছে, কতক্ষণ ধরে ভিজিট করছে ইত্যাদিসহ যাবতীয় তথ্যগুলোকে সংগ্রহ করবে এবং আপনাকে তা প্রদান করে। এর ফলে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের কনটেন্টগুলো নিয়ে নতুনভাবে ভাবতে পারেন এবং কিভাবে কনটেন্টগুলো আরো উন্নত করা যায় সেই বিষয়ে ভিবিন্ন পদক্ষেপ নিতে পারেন।  

Google Analytics এর কাজ মূলত কি?

Google Analytics আপনার ওয়েবসাইটে আসা ভিজিটরদের যাবতীয় কর্মকাণ্ডগুলোকে নিয়ে রিসার্চ করবে এবং আপনাকে পূর্ণাঙ্গ এসইওতে সাহায্য করবে। Google Analytics ভিজিটরের সংখ্যা, লোকেশন, ব্যবহার করা ডিভাইস ইত্যাদিসহ আরো নানাবিধ তথ্যগুলোকে আপনাকে প্রদান করবে। এছাড়াও একজন ব্যবহারকারী কোন সোর্স থেকে এসেছে সে সম্পর্কেও আপনাকে রিপোর্ট প্রদান করবে। এর মধ্যে সবথেকে অন্যতম হচ্ছে “Sessions”। তখনই একটি Session শুরু হবে যখন কোন ইউজার আপনার সাইটটিতে ভিজিট করা শুরু করবে। কোন ইউজার যদি আপনার ওয়েবসাইটির কোন পেইজে এসে ৩০ মিনিটের মতো অবস্থান করে এবং কোন ধরনের এক্টিভিটিস না করে, সেক্ষেত্রে Session টি সেখানেই শেষ হয়ে যাবে । পরবর্তীতে ইউজার যদি আপনার সাইটে প্রবেশ করে সেক্ষেত্রে সেটিকে একটি নতুন Session হিসেবে গণ্য করা  হবে।  

এক নজরে Google Analytics এর সুবিধাগুলো হলোঃ

১। একটি ওয়েবসাইটে এই মুহূর্তে কতজন ভিজিটর অবস্থান করছে, তার সংখ্যা জানা যাবে।   ২। প্রতিটি ভিজিটর পৃথকভাবে কোন পেজগুলোতে ভিজিট করছেন বা কোন আর্টিকেলগুলো পড়ছেন, তা সম্পর্কে জানা যাবে।   ৩। প্রতিটি ভিজিটরের লোকেশন অর্থাৎ তিনি কোন দেশ থেকে আপনার ওয়েবসাইটিকে ভিজিট করছেন, সেই তথ্যটিও জানা যাবে।   ৪। একজন ভিজিটর কোন ডিভাইস দিয়ে আপনার ওয়েবসাইটিকে ভিজিট করছেন, যেমন: কম্পিউটার, মোবাইল নাকি ট্যাব সে সম্পর্কে জানা যাবে।   ৫। ভিজিটর কোন মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে এসেছেন? তিনি কি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে এসেছেন? নাকি সরাসরি ওয়েবসাইটের লিংক টাইপ করে এসেছেন নাকি গুগল সার্চ থেকে আপনার ওয়েবসাইটে এসেছেন? তা বিস্তারিত জানা যাবে।   ৬। একজন ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটিকে কোন ব্রাউজার থেকে ভিজিট করছে (গুগল ক্রোম, মজিলা ফায়ারফক্স, অপেরা, ইউসি ব্রাউজার ইত্যাদি) সর্ম্পকেও জানা যাবে।   ৭। আপনার ওয়েবসাইটে থাকা নির্দিষ্ট কোন পেজকে কতবার ভিজিট করা হয়েছে তার সঠিক তথ্য সর্ম্পকেও জানা যাবে।   ৮। একজন ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে এসে কতক্ষণ  অবস্থান করেছে তার গড় হিসেব সর্ম্পকেও জানা যাবে।   ৯। দিনের কোন সময়টিতে আপনার ওয়েবসাইটে বেশি ভিজিটর থাকে এবং কোন সময়টিতে কম ভিজিটর থাকে, তাও জানা যাবে।   ১০। আপনার ওয়েবসাইটের বাউন্স রেট এর সম্পর্কেও জানতে পারবেন।  

Google Analytics কেন ব্যবহার করবেন?

অফ-পেজ এসইও এর ক্ষেত্রে Google Analytics অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য একটি টুল। আপনার ওয়েবসাইটকে গুগল র‍্যাঙ্কিং এর শীর্ষে নিয়ে যেতে চাইলে Google Analytics ব্যবহারের কোন বিকল্প নেই। আপনার ওয়েবসাইটে Google Analytics কি কি কাজ করবে, তা তো আপনারা সবাই ওপরের আলোচনা থেকে জানতে পারলেন। এবার চলুন জেনে নেয়া যাক আপনার ওয়েবসাইটে Google Analytics ব্যবহার করবেন কেন ?   ১. Google Analytics একদম ফ্রিঃ বিভিন্ন সময়েই আপনি হয়তো শুনে থাকবেন যে, “পৃথিবীতে কোনকিছুই ফ্রি পাওয়া যায় না”। কিন্তু Google Analytics এর ক্ষেত্রে এ কথাটি সম্পূর্ণ ভুল। আপনি কোন প্রকার অর্থ ব্যয় ছাড়াই গুগলের এই দুর্দান্ত সার্ভিসটিকে ফ্রীতে উপভোগ করতে পারবেন। এছাড়াও, এটি আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করার জন্য এবং সহজ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলোকে সরবরাহ করবে।   অনলাইনে আরো অনেক ধরণের Analytic রয়েছে যেগুলো প্রাথমিক সময়ের জন্য আপনাকে বিনামূল্যে সেবা দিয়ে থাকে। কিন্তু পরবর্তীতে নির্ধারিত মাসিক ফি পরিশোধ করতে হবে অন্যথায় তারা আপনাকে সেবা দেওয়া বন্ধ করে দিবে। আবার কোন কোন টুলস  এককালীন চার্জও গ্রহন করে থাকে। এগুলি সবই আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের পারফরম্যান্স এর  সম্পর্কিত চমৎকার সকল তথ্য সরবরাহ করে আপনাকে উপকৃত করবে। কিন্তু আমরা উপলব্ধি করি যে, Google Analytics ডেটা বিশ্লেষণের আরো বেশি বেশি সব তথ্য উপস্থাপন করতে পারে। আর তাও কিনা কোন রকমের খরচ ছাড়াই একদম বিনামূল্যে।   ২. অটোমেটিকলি ডেটা সংগ্রহ করাঃ   আপনি যদি একবার আপনার ওয়েবসাইটটিকে Google Analytics এ সাবমিট করেন, তাহলে এখানেই আপনার কাজ শেষ হয়ে যাবে। তার পরবর্তী কাজগুলো গুগলই আপনাকে অটোমেটিকলি করে দেবে। এটি আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটরদেরকে যাবতীয় তথ্য অটোমেটিকলি সংগ্রহ করে আপনাকে তা প্রদান করবে।   ৩. পছন্দমত রিপোর্টগুলো দেখতে পারাঃ Google Analytics ব্যবহার করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের পারফরমেন্সগুলোকে নিজের পছন্দমত দেখতে পারবেন। আর এজন্য আপনি অনেকগুলো গুগল রিপোর্ট টেম্পলেট থেকে পছন্দ করতে পারেন বা আপনি নিজের কাস্টমাইজড রিপোর্ট তৈরি করে ফেলতে পারেন।   শুধু তাই নয়, আপনি যে মেট্রিকে আপনার ওয়েবসাইটের ডেটাগুলো দেখতে চাচ্ছেন, গুগল আপনাকে সেভাবেই দেখার সুযোগ করে দেবে। পাশাপাশি আপনি যদি প্রতিদিনকার হিসেবও চান, তাও দেখতে পারবেন। আবার সাপ্তাহিক, মাসিক এবং বাৎসরিক হিসেবগুলোও চাইলে আপনি একসাথে দেখতে পারবেন।   ৪. অন্যান্য টুলসগুলোর সাথে সহজেই Integrate করাঃ আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটের বিপরীতে গুগলের অন্যান্য টুলসগুলোকে যেমন: Adsense, Search Console কিংবা Adward ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকেন কিংবা করতে চান তাহলে আপনি খুব সহজেই উক্ত প্রতিটি টুল Google Analytics এর সাথে Integrate করে ফেলতে পারবেন। এর ফলে গুগলের অন্যান্য টুলসের তথ্যগুলোকেও Google Analytics এর মাধ্যমে এনালাইস করা সম্ভব হবে। যা আপনার উৎপাদনশীলতাকে আরো বেশী বৃদ্ধি করবে।   ৫. ভিজিটরদের দৃষ্টিভঙ্গিগুলোর সম্পর্কেও জানাঃ   আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশের পরে একজন ভিজিটর কি করছে, কোন পেজে যাচ্ছে এসকল তথ্য আপনি যেহেতু Google Analytics এর মাধ্যমেই পেয়ে যাচ্ছেন, এর ফলে আপনি ভিজিটরদের দৃষ্টিভঙ্গিগুলোর সম্পর্কেও জানতে পারছেন। ফলশ্রুতিতে ভিজিটরদের পছন্দের বিষয়গুলোকে কিভাবে আরো বেশী উন্নত করা যায়, তা সম্পর্কে আপনি পদক্ষেপ গ্রহন করতে পারেন।   যেমনঃ আপনি যদি দেখেন যে ভিজিটররা নির্দিষ্ট কোন একটি আর্টিকেল এ বেশি ভিজিট করছে অথবা গুগলে বেশি সার্চ করছে, তখন আপনি ওই আর্টিকেলটিকে পূর্বের থেকে আরো বেশি আকর্ষণীয় করার উদ্যোগ নিয়ে নিতে পারেন। পাশাপাশি সেই আর্টিকেলে নতুন নতুন তথ্য যুক্ত করে সেটিকে আপডেট করার মাধ্যমে ভিজিটরদের তাক লাগিয়ে ফেলতে পারেন।   ৬. Bounce Rate এর পরীক্ষা ও সমাধানঃ একজন ভিজিটরের আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা যেমন জরুরী, একইভাবে সে যেন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেই সাথে সাথে বের হয়ে না যায়, তা নিশ্চিত করাও অত্যন্ত জরুরী। আপনার ওয়েবসাইট থেকে ভিজিটরদের বের হয়ে যাওয়ার মাত্রা আপনি Google Analytics এর Bounce Rate পর্যালোচনার মাধ্যমে সে সম্পর্কে জানতে পারবেন।   Bounce Rate পর্যালোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন যে, আপনার ভিজিটররা আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করছে কিন্তু তারা যা খুঁজছে তা খুঁজেই পাচ্ছে না। অতিমাত্রার Bounce Rate এর পিছনে কারণ সনাক্ত করার জন্য আপনি তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ গ্রহণ করে ফেলতে পারেন  এবং এর পরিমাণ যথাসম্ভব হ্রাস করে ফেলতে পারেন।   ৭. পারফেক্ট সোশ্যাল মিডিয়াগুলোকে টার্গেট করতে পারেনঃ   ওয়েবসাইটের ট্রাফিক রিসার্চ করার জন্য Google Analytics দুর্দান্ত একটি প্লাটফর্ম। এটি ব্যবহারের ফলে আপনি সহজেই জেনে নিতে পারবেন যে কোন কোন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আপনার ওয়েবসাইটে সর্বোচ্চ ট্রাফিকগুলো আসছে। এর ফলে আপনার জন্য সবথেকে ভালো সোশ্যাল মিডিয়াগুলোকে টার্গেট করা সম্ভবপর হবে।   যেমনঃ আপনি যদি দেখলেন যে ফেসবুকে পোস্ট শেয়ার করলে আপনার ওয়েবসাইটে প্রচুর ভিজিটর আসছে, তাহলে আপনি ফেসবুকের পাশাপাশি অন্যান্য প্লাটফর্মগু্লোকে নিয়েও একটু আলাদাভাবে চিন্তা করবেন যে কিভাবে সেসব মিডিয়া থেকেও আরো বেশি ট্রাফিক নেয়া সম্ভব। যেহেতু ফেসবুক থেকে আপনি ভালো সংখ্যক ট্রাফিক পাচ্ছেন, সেহেতু আপনি অন্যন্য সোশ্যাল মিডিয়ায়ও স্ট্রং পজিশন গড়ে তোলার চেষ্টা করতে পারেন যার ফলে আপনি ফেসবুকের পাশাপাশি অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া থেকেও ভিজিটর নিতে পারেন।  
শেষ কিছু কথা( যা জানা অত্যন্ত জরুরি):
Google Analytics ব্যবহার করার জন্য অনেকগুলো ভালো কারণ যেমন রয়েছে এবং ব্যবহার না করার কারণ কিন্তু একটিও নেই। আপনি হয়তো অনলাইনে অনেক ধরণের টুলস পেতে পারেন, কিন্তু ওয়েবসাইট মনিটরিং এর জন্য এমন বৈশিষ্ট্যপূর্ণ এনালিটিক্স টুল আর কোথাও পাবেন না। আপনার ওয়েবসাইটটিতে একবার গুগলের এই প্লাটফর্মটির সেটাপ হয়ে গেলে এটি ব্যবহার ও নিয়ন্ত্রণ আপনার জন্য খুবই সহজ হয়ে যাবে।কেননা এর বেশীরভাগ কাজই গুগল আপনাকে নিজ থেকেই করে দিবে। Google Analytics ব্যবহারের পাশাপাশি ওয়েবসাইটে কিভাবে ট্রাফিক বৃদ্ধি করা যায় তার সম্পর্কে ভালো কিছু টিউটোরিয়াল আপনি দুরন্তয় পেয়ে যাবেন। সুতরাং এগিয়ে যান এবং Google Analytics আপনার ওয়েবসাইটে সেট আপ করে ফেলুন। আপনার ওয়েবসাইটটির সাফল্য আপনি নিজেই ধীরে ধীরে বুঝতে পারবেন। আর যেকোন সমস্যায় আমরা তো আছিই। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow