কেন ৬৪ বছর পর্যন্ত আইনস্টাইনের ব্রেইন লুকিয়ে রেখেছিল এই বিজ্ঞানী! Albert Einstein Brain

কেন ৬৪ বছর পর্যন্ত আইনস্টাইনের ব্রেইন লুকিয়ে রেখেছিল এই বিজ্ঞানী! Albert Einstein Brain
বন্ধুরা যে ব্যক্তি কখনো ভুল করেনি সে ব্যক্তি কখনো নতুন কিছু করার চেষ্টা ও করেনি আর এই কথাটি বলার কারন ছিল পৃথিবীর সবথেকে মহান সাইন্টিসদেও মধ্যে একজন অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের জন্য যদিও অ্যালবার্ট আইনস্টাইনকে বর্তমানে শনাক্ত করার মতো কিছু নেয়কিন্তুতারপরেওআমরাআপনাদেরমনেকরিয়েদিতেচায় যে আইনস্টাইনতিনিইযাকেজন্মের পর থেকেই অনেকধরনেরসমস্যার সম্মুখিনহতেহয়েছিল। বন্ধুরা আইনস্টাইন যখন জন্ম নিয়েছিল তখন তার মাথার সাইজ অন্যসব বাচ্চাদেও তুলনায় অনেক বড় ছিল এয়াড়াও শুরু থেকেই তার কথা বলতে সমস্যা হতো এমনকি সাধারন বাচ্চার থেকেও সম্পূর্ণভিন্ন যে তিনি ৪ বছর পর কথা বলা শুরু করেন কিন্তু চার বছর পরেও তিনি তোতলে কথা বলতেন,তার এই সমস্যাটি শেষ হয়েছিল যখন তার বয়স ছিল ৯ বছর,এছাড়াও স্কুলে তিনি অনেক শান্ত স্বভাবের হবার কারনে তার ক্লাসমেটরাও তাকে অনেক বেশি বিরক্ত করতো এমনকি আইনস্টাইনের টিচার ও তাকে পছন্দ করতেননা কারন সে ম্যাথ আর সাইন্স বাদ দিয়ে সব সাবজেক্ট এ ফেল হয়ে যেত,বন্ধুরা যাদিও আইনস্টাইনের এই অদ্ভুত অভ্যাস বড় হবার পর শেষ হয় না এমনকি সাইন্স এর বেশ কিছু রিসার্চ কে অনেক সহযেই পরিনাম দেওয়া আইনস্টাইনের নিজের ফোন নাম্বার প্রর্যন্ত মনে থাকতোনা, বন্ধুরা এমনি একটা অনেক ফেমাস ঘটনা রয়েছে যে আইনস্টাইন যখন তার অফিসে কাজ করছিল তখন তার কোন কলিগ তার কাছে টেলিফোন নাম্বার চায় আর এই কথা শুনে তিনি তার পকেট থেকে ডাইরি বের করে আর সেখানে তার নাম্বার খোজা শুরু করে,অবাক করা এই বিষয়টা দেখে তার কলিগ তাকে জিজ্ঞাসা করে আপনার নিজের নাম্বার মনে নেয় তো এর জবাবে আইনস্টাইন এ কথা বলে যে, যে জিনিস আমি আমার ডাইরিতে খুজে বলতে পারবো তাকে মনে রাখার কি প্রয়োজন আর বন্ধুরা বলা তো এটাও হয়ে থাকে যে বড় হবার পরেও আইনস্টাইন তার জুতোর ফিতা নিজে বাধতে পারতো না। আইনস্টাইনের চুল কাটা একদম পছন্দ ছিলনা যার ফলে আপনি তাকে অনেক বড়বড় চুলের সাথে দেখতে পাবেন যদিও বন্ধুরা এই সব অদ্ভুত আর আশ্চর্যজনক অভ্যাসের ছেলে টিইথিউরি অফ রিলেটিভিটির মতই অনেক এমন অনুসন্ধান করেছে যে পুরোপৃথিবীকেই বদলে দিয়েছে আর এ কারনেই মানুষ জানতে চায় আসলে আইনস্টাইন এর ব্রেনে কি এমনছিলযা কোন সাধারন মানুষের মস্তিষ্কে থাকেনা। সাইন্স এর বেশকিছু কমপ্লিকেশন কে সলভ করার পর ১৯৫৫ সালের ১৮ এপ্রিল যখন আইন স্টাইন এর মৃত্যু হয় তখন তার পরিবারের সদস্যরা প্যাথোলজিস্ট ডক্টরত মসহরওয়ে কে আইনস্টাইনের ডেডবডির পরিক্ষা করার জন্য ডাকে কিন্তু বন্ধুরা তমসহরওয়ে পরিক্ষা করার সময় আইনস্টাইনের পরিবারের অনুমতি ছাড়াই তারমস্তিষ্ক কে শরির থেকে বের করে নেয় আর সেখান থেকে পালিয়ে যায়। আসলে থমস হরওয়ে অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের উপর রিসার্চ করে এ বিষয়টা জানতে চাইছিল যে আসলে সে সাধারন মানুষের থেকে ভিন্ন কিভাবেএছাড়াও সে এমন জিনিস কে জানতে চাই ছিল যা সাইন্স আর সাইন্টিস্ট দুটোকেই লাভবান করতে পারে যদিও তাকে সে সময় আইনস্টাইনের মস্তিষ্ক কে রিসার্চ করার পারমিসন দেওয়া হয় না আর এ কারনে থমাস মস্তিষ্ক কে একটিপাত্রে রেখে কোন বেসমেটে লুকিয়ে রাখে। বন্ধুরাএর ২০ বছর পর অ্যালবার্ট আইনস্টাইন এর ছেলে অ্যাডভাার্ট আইনস্টাইন এরঅনুমতিতে ডক্টর হরওয়ে আইনস্টাইন এর সংরক্ষিত মস্তিষ্কের উপর রিসার্চ করতে শুরু করে,এরপর যখন সে আইনস্টাইন এরমস্তিষ্কের ওজন করে তখন এ রেজাল্টপায় যে তারমস্তিষ্কেরওজন ১২৩০ গ্রামেরছিল যা কোন সাধারন মানুষের মস্তিষ্কের থেকে কিছুটা ছোটকারন কোন সাধারনত মানুষেরমস্তিষ্ক ১৩০০ থেকে ১৪০০ গ্রামের মধ্যে হয়ে থাকে। এরপর রিসার্চ শুরু করার সময় থমস হরওয়ে আইনস্টাইনের ব্রেন কে ২৪০ টুকরোতে তে ভাগকরে আর সে সেসব টুকরো কে পৃথিবীর ফেমাসপ্যাথল্যাব এ রিসার্চ এর জন্য পঠিয়ে দেয় আর বন্ধুরা কিছু লোকের রিসার্চের ফলে এ বিষয় সামনে আসে যে আইনস্টাইন এরমস্তিষ্কের সেরেবেল করটেক্স  নামেরএকটি অংশ অন্যদের তুলনায়ভিন্ন ছিল আসলে এই সেরেবল করটেক্স মস্তিষ্কের সেই গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা মস্তিষ্কে সব থেকে কমপ্লিকেটেট প্রসেস এরজন্য দায়ীহয়ে থাকে যেমন কিছু চিন্তা করা সঠিক অথবা ভুলের নির্ধারন করাএবংএডাভান্সইমাজিনেশনের মতো অনেককিছু, এমনকি এই সব কথাছাড়াও অনান্য ডক্টর ও সাইন্টিস্ট কিছুভিন্ন কথা তাদের রিপোর্ট এ বলে যা মেডিকেল ল্যাঙ্গুয়েজ হবার ফলে না আমি নিজে খুব ভালোমতো বুঝতে পারি আর না আপনাদরে বলতেপারি কিন্তু সব মিলিয়ে বেশি কিছু রিসার্চ এরপরে আজ প্রর্যন্ত এমন কোন রেজাল্ট সামনে আসেনি যা সাইন্স কে সাহায্য করতে পারে যদিও বিজ্ঞানীদের এটাবিশ^াসরয়েছে টেকনলজির উন্নতি হবার ফলে তাদরে হাতে অবশ্যই কোন পজেটিভ রেজাল্ট হবে,বন্ধুরা যদি আপনারা ও আইনস্টাইন এর ব্রেনের অংশ কে দেখতে চান তাহলে ফিলাডিয়ালফিয়ার মিউজিয়াম এবং হিস্টোরিক্যাল মেডিকেল লাইব্রেরি তে দেখতে পাবেন আর বন্ধুরা শুুধুঅ্যালবার্ট আইনস্টাইনই এমন বিজ্ঞানি নয় যার শরিরের অঙ্গ এখনো সুরক্ষিত রাখা হয়েছে বরং তিনি ছাড়াও ইতালির বিখ্যাত বিজ্ঞানী গ্যালিলি ও গ্যালিলির আঙ্গুল থাম্ব এবং রিডের হাড় ইতালির ফ্লরেস্ট শহরের একটি মিউজিয়ামে রাখা হয়েছে আসলে বন্ধুরা এইগ্যালিলি ও ইদূর্বিনের আবিষ্কার করেছিল।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow