নাজিমুদ্দিনের 'অগোচরা' গল্প কেমন হলো পর্দায়...
আহামরি নয়, কিন্তু চরিত্রদ্বয়ের দাপুটে অভিনয়ে সিরিজটিতে ভালো লাগা ফিল দেয়। আন্ডার ওয়ার্ল্ড এর গল্প আমাকে খুব বেশি কখনোই টানে না। তার উপর 'অগোচরা' ছিল আশির দশকের একটি গল্প। সুতরাং বিঞ্জ প্ল্যাটফর্মের এই ওয়েব সিরিজটি দেখার ইচ্ছে একেবারই শূন্যের কোঠায় পৌছেছিল।
গল্প আহামরি নয়, কিন্তু চরিত্রদ্বয়ের দাপুটে অভিনয়ে সিরিজটিতে ভালো লাগা ফিল দেয়।
আন্ডার ওয়ার্ল্ড এর গল্প আমাকে খুব বেশি কখনোই টানে না। তার উপর 'অগোচরা' ছিল আশির দশকের একটি গল্প। সুতরাং বিঞ্জ প্ল্যাটফর্মের এই ওয়েব সিরিজটি দেখার ইচ্ছে একেবারই শূন্যের কোঠায় পৌছেছিল। কিন্তু এরপরও ফজলুর রহমান বাবু এবং ইন্তেখাব দিনার দুজনেই আমার খুব পছন্দের অভিনেতা৷ ট্রেলারে এই দুইজনের ভিন্নধর্মী উপস্থাপন থেকেই মোটামুটি আগ্রহ নিয়েই 'অগোচরা' সিরিজটি দেখতে বসেছিলাম। গল্প এগিয়েছেও এই দুই জাদরেল অভিনেতাকে নিয়েই৷ সিরিজে বিধু ও সজলের কাউন্টার অ্যাটাক নিয়েই মূলত গল্প এগিয়েছে। কিন্তু ভাগ্যের ফেরে এদের মাঝে উপস্থিত হয় সামাদ। আর দুজনেই এই সামাদকে তুরুপের তাশ হিসেবে ব্যবহার করতে চায় কিংবা করেছেও বলা যায়।
বিধু ও সজলের ট্রেলার ঝলক দেখে যেমন প্রত্যাশা নিয়ে সিরিজটি হয়েছিলাম৷ সিরিজ প্রথমে,মাঝে এবং শেষেও তাদের রেষারেষি, ক্ষমতার লোভ, পুরান ঢাকার ভাষা সবটাই ছিল মোর দেন এভারেজ। পোস্ট প্রোডাকশনে বেশ কিছু খামতিও চোখে পড়েছে৷ তবে যারা আন্ডার ওয়ার্ল্ড ক্রাইম দেখতে পছন্দ করেন বিশেষ করে আমার মতো ফজলুর রহমান বাবু এবং ইন্তেখাব দিনারের অভিয়ের ভক্ত তাদের জন্যই সিরিজটি রিকমেন্ড হতে পারে।
What's Your Reaction?