গুগল এডসেন্স ও বিস্তারিত (সিপিসি/সিটিআর রেট) এপ্রুভাল ট্রিক সহ
গুগল এডসেন্স ও বিস্তারিত (সিপিসি/সিটিআর রেট) এপ্রুভাল ট্রিক সহ, আপডেটের পর গুগল এডসেন্স পাওয়ার টেকনিক, Hubpage google adsense
গুগল এডসেন্স এর (এপ্রুভাল ট্রিক/পেমেন্ট রেট/পলিসি/নিউ আপডেট) বিস্তারিত এক আর্টিকেল এ
গুগল এডসেন্স আমাদের দেশের ব্লগার/কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্যে একটি স্বপ্নের মতো। কেননা আমাদের দেশে বর্ত্মানে ফ্রিল্যান্সিং এর পরিমাণ ধীরে ধীরে ব্যপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।গুগল এডসেন্স কিঃ
গুগল এডসেন্স হলো গুগলের একটি সেবা যার মাধ্যমে আপনার যদি কোনো ওয়েবসাইট থাকে বা কোনো ইউটিউব চ্যানেল থাকে আপনি এর মাধ্যমে এড শো করে ইঙ্কাম করতে পারবেন। গুগল এডসেন্সের পেমেন্ট রেট ও সিপিসি/সিটিয়ারঃ গুগল এডসেন্স একাউন্টে আপনি প্রথমবার মিনিমাম ১০০ ডলার হলে পেমেন্ট এর জন্যে আবেদন করতে পারবেন এবং এর পর আপ্পনাকে পিন ভেরিফাই করে সে টাকা ব্যাংক এর মাধ্যমে উঠাতে পারবেন। আজকের আর্টিকেলটিতে আপনাদের জানাবো গুগল এডসেন্স এর এপ্রুভাল পাওয়ার জন্যে আপনার সর্বনিম্ন রিকুয়ারমেন্টস নিয়ে। আপনাদের মধ্যে এমন অনেকে রয়েছেন যারা এডসেন্স পেতে চান। তবে গুগল এডসেন্স পাওয়া বর্তমান সময়ে সোনার হরিণের মতো। তবে আপনি এডসেন্স পেতে পারেন আমাদের সাহায্যে। আপনারা অনেকেই এডসেন্স এর সুবিধা ভোগ করতে চান, তবে আপনারা কেউ ভেবে পাচ্ছেন না যে কিভাবে আপনারা এডসেন্স একাউন্ট পাওয়ার কাজ শুরু করবেন। কোনো কাজই ভুল ছাড়া। গুগল আপনাকে তখনই এডসেন্স দিবে যখন আপনার কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিজিটর থাকবে , কেননা পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিজিটর থাকলেই তারা আপনার ওয়েবসাইটে আসবে এডে ক্লিক করবে এবং আপনি ইনকাম করবেন। আপনার বর্তমান মার্কেটিং দুনিয়ার দক্ষতা কতুটুকু তা দেখেই গুগল আপনাকে এডসেন্স দিবে। আর আপনার মার্কেটিং দক্ষতার প্রমাণই হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর। আপনার ওয়েবসাইটকে এবং আপনার কনটেন্ট কে এমন হতে হবে যাতে প্রতিদিন শত শত ভিজিটর আসে এবং আপনার বিজ্ঞাপনগুলোও দেখে। গুগল এডসেন্স পেতে আমার সাজেশোন হলো আপনার সাইটে সর্বনিম্ন ৩০টি বেস্ট এবং রিসোর্স্ফুল কন্টেন্ট রাখা। এর মাধ্যমে ভিজিটর যেমন সাইটে এসে হতাশ হবেনা একই ভাবে গুগল ও দেখবে আপনার সাইটে ভিজিটোর এংগেজ হচ্ছে তখন এডসেন্স এর উপযোগী ভেবে নিবে। আপনার পোশট গুলো যদি টেক রিলেটেড হয় তাহলে চেষ্টা করবেন স্ক্রিনশটের মাধ্যমে পোস্টটি সাজিয়ে তুলতে। আর বিজনেস আইডীয়া বা অন্য কোনো সেবা/সার্ভিস প্রোভাইডিং সাইট হলে সেবার মাণ উন্নত করবেন সাথে সাথে ব্লগ সেকশোনে নইজেদের সার্বভিস এর বিস্তারিত লিখবেন। বিজনেস আইডিয়া শেয়ার করতে পারেন এবং মার্কেটিং রিসার্চ নিয়ে লিখতে পারেন । একজন ভিজিটর যদি সাইটে বেশী সময় থাকে আর বারবার আসে তাহলে করে গুগলের কাছেও আপনার সাইটের মূল্য বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার কন্টেন্ট গুলো সার্চ ইঞ্জিনে র্যাংক করবে। অবশ্যই খেয়াল রাখবেন অন পেজ এস ই ও এর দিকে।এডসেন্স পেতে আপনার সাইটেও নিম্নোক্ত বিষয়গুলো মাথায় রাখবেনঃ
১। রিসোর্স্ফুল ৩০টির মতো আর্টিকেল এবং মিমিমাম ৯০০ শব্দের। সাথে কপিরাইট ফ্রি ইমেজ এবং প্রতিটি ইমেজের সাথে ALT Tag ইউজ করবেন। ২। মাস্ট হেভিং পেজ গুলো রাখবেন। অর্থাত Contact US/About Us/Terms And Conditions/Privacy poilicy/Sitemap/Disclaimer । এই পেজ গুলোতে আপনার ওয়েবসাইট যদি বাংলায় হয় তাহলে বাংলাইয় বেশি ও ইংলিশ মিক্স-আপ করে বিস্তারিত লিখবেন আর মাথায় রাখবেন যে এই কন্টেন্ট গুলোই সাইটের সর্বাধিক মূল্যবান। ৩। সাইট অবশ্যই রেস্পন্সিভ রাখবনে। ভালোমাণের হোস্টিং ব্যবহার করবেন। যদি প্রিমিয়াম থিম, ব্যবহার করেন তাহলে কিনে থিম ইউজ করবেন আর ফ্রি থিম ইউজ করলে এস ই ও এবং এডসেন্স ফ্রেন্ডলি থিম ব্যবহার করবেন।৪। এডসেন্স এর ক্ষেত্রে ভিজিটর কোনো ম্যাটার করেনা আবার করে, হ্যা আসলেই কথাটা এমনই। ধরুন আপনার কন্টেন্ট এ প্রচুর হিট আসছে কিন্তু কেউ পেইজ এ ক্লিক করতেছে তাহলে কখনই আপনি এডসেন্স এপ্রুভাল পাবেন না। আবার ধরুন একজন ভিজিটর একবারই আসতেসে আর দ্রুত সাইট থেকে চলে যাচ্ছে অর্থাত যেই তথ্যের জন্য এসেছিলো সেই তথ্য পাওয়া যায়নি তাহলে আপনি সাইটের র্যাংক হারাবেন একই সাথে গুগল এইটিকে বাম্প হিসবে ধরে নেয়। আবার সোশায়ল সাইট থেকে ভিজিটর আসছে কিন্তু কোনো ডিরেক্ট বা সার্চ ট্রাফিক নেই তা্লেওআপনি এডসেন্স পেতে অসুবিধায় পরবেন। ৫। অফ পেজ এস ই ওঃ অর্থাত সাইটের প্রতিটি আর্টিকেল এর জন্যে মিনিমাম কন্টেন্ট বা সাইট রিলেটেড ৫টির মতো ব্যাকলিংক ক্রিয়েট করতে হবে। এতে করে আপনার সাইট এর র্যাংক অ বাড়বে আর আপনি এডসেন্স ও পেয়ে যাবেন। গুগলের কাছে কন্টেন্ট রিলেটেড ব্যাকলিংক এর দাম রয়েছে এতে করে আপনার ডোমেইন রেটীং ও বৃদ্ধি পাবে। ৬। পেজ ইন্ডেক্সঃ এটী অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ এবং ডোমেইন হোস্টিং সেটাপ দেয়ার পর এটিকেই একমাত্র অবশিষ্ট কাজ বলে আমি মনে কজরি ক্ষেত্রবিশেষে। কারণ, আপনার সাইট আছে কন্তেন্ট ও আছে কিন্তু গুগল তা জানলো না তবে কিভাবে এডসেন্স পাবেন আর কিসের কি। আসলে ইন্ডেক্স করা বলতে গুগলের কাছে আপনার আর্টিকেল এর লিংক সূচিত করাকেই বুঝায়। ইন্ডেক্স করতে গুগল সার্চ কন্সোলে যাবনে। এরপর ADD PROPERTY তে ক্লিক করে আপনার ডমেইনের নামটি লইখবেন। এরপর পছন্দমতো সিস্টেম এ ডোমেইনটি ভেরিফাই করেনিন। এরপর url inspect থেকে লিংক টি সাবমিট করে দিন। এভাবে আপনার লিংক ইন্ডেক্সড হয়ে গেলো। একটি লিংক ইন্ডেক্স হতে ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টা বা এর চেয়েও বেশি সময় নেয়। অটো গুগলে সাইটের পোস্ট ক্যাটাগরি ইত্যাদি ইন্ডেক্স করাতে হলে সাইট্ম্যাপ এর সাহায্য নিতে হবে। xml sitemap এর মাধ্যমে আপনি সার্চ কন্সোলে আপনার ডোমেইনের পোস্ট গুলো অটো ইন্ডেক্স করাতে পারবেন। আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে প্লাগিনের সাহায্যে সাইটে এগুল করতে পারবেন । বেস্ট কিছু প্লাগিন হচ্ছেঃ youth seo,xml sitemap google, google sit kit, advanced editor tools ইত্যাদি। ৭। আপনার সাইটের পোস্ট গুলো ইন্ডেক্স হয়ার পর দেখবেন যেনো কোনো ইস্যু আছে কিনা অর্থাত ব্রেডকাম্ব শো করে কিনা। বেশিরভাগ সময় ফন্ত সাইজ ও ক্লিক্যাবল ইলিমেন্টশ টু ক্লোজার টাইপ মেসেজ দেখায়। এডভান্সড এডিটর টুলস নামের প্লাগিনের সাহায্যে ২০পিটি সাইজের লেখা দিবেন এর হেডিং গুলো আপনার আর্টিকেল এর অবশ্যই বড় দিবেন।জান্নাহ(Jannah) থিম-নিউজপেপার/ব্লগ/ম্যাগাজিন ওয়ার্ডপ্রেস প্রিমিয়াম থিম ফ্রি ডাউনলোড(বিস্তারিত):
এডসেন্সে এর জন্যে এপ্লাই করার আগেঃ
একটি কথা সবসময় মাথায় রাখবেন কোখনোই মিথ্যা টাইটেল ইউজ করা যাবে না। যা টাইটেল দিয়েছেন তাই উপস্থাপন করবেন। ভিজিটরদের ধোকা দেবেন তো গুগল আপনাকে ধোকা দিয়ে দিবে। অন্যের সাইট থেকে কপি পেস্ট করার অভ্যাস পরিহার করুন। পরবর্তীতে প্লাগারিসমের কারণে এডসেন্স বাতিল হয়ে যেতে পারে। হ্যা অন্যের ওয়েবসাইট থেকে আইডিয়া নেয়া যেতে পারে তবে, বরাবর কপি পেস্ট চলবে না প্রত্যেক লাইনে আপনাকে অনেক ওয়ার্ড চেঞ্জ করে দিতে হবে যাতে আপনার আর্টিকেলটি প্লাগারিসমের শিকার না হয়। তথ্যগুলোকে জোগাড় করুন সুন্দরভাবে সাজান আকর্ষনীয় একটি রুপ দিন নিজের স্বপ্নের ওয়েবসাইটকে তবেই ভিজিটর আসবে। গুগল এডসেন্স এর জন্য আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটে ৩০ টি তথ্যে ঠাসা পেজ রাখতে হবে। জেনে রাখা ভালো এই পেজগুলোর সংখ্যা ক্ষেত্র বিশেষে এর বেশীও হতে পারে। সহজ ভাষায় সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটকে দাড় করাতে হবে আর কিছু রেগুলার ভিজিটরের প্রয়োজন হবে। এবার আসলো আপনার এডসেন্স এর এপ্লাই করার পালা। আপনি adsense.com এ গিয়ে আপনার সাইটের নাম ও আপনার ইমেইল দিন ।মনে রাখবেন একের অধিক মেইল থেকে একই ডমেইনের জন্যে কখনোই এডসেন্স এপ্লাই করবেন না। এইগুলো ছিলো মূলত এডসেন্স পাওয়ার জন্যে নূন্যতম রিকুয়ারমেন্টস। আচ্ছা কেমন হয় যদি আপনার জন্যে কোনো কোম্পানি এডসেন্স এর জন্যে এপ্লাই করে?নিশ্চয়ই এবার এডসেন্স এপ্রুভালের জন্যে আপনি আরো একটি প্লাস পয়েন্ট পেলেন? ঠিক তাই।।গুগল এডসেন্স পাওয়ার সবথেকে সহজ এবং সেফ ট্রিক্স :-
হাবপেজ ডট কম লিখে গুগলে সার্চ করুন। সেখানে অ্যাকাউন্ট খুলে নিজের কিছু তথ্যবহুল লেখা সেখানে পাবলিশ করুন। এভাবে কিছুদিন টিউন করে যেতে থাকুন। এই ওয়েবসাইটটি আপনার একটি একটি টিউনকে একটি একটি হাব হিসেবে ধরে থাকে। আপনি এখানে পোস্ট করার সময় নিজের সর্বোচ্চ মেধাকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে সবথেকে বেস্ট লেখাটি দেওয়ার চেষ্টা করুন। আপনাকে এখানে ধৈর্য সহকারে পোস্ট করতে চেষ্টা করতে হবে। হাবপেজের একাউন্ট সেটিংস এ চলে যান। সেখানে আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। এতে যা হবে তা হচ্ছে হাবপেজ আপনার হয়ে গুগলের কাছে এডসেন্স এর আবেদন পেশ করবে। এইসময় এডসেন্স পেয়ে যাবার অনেক বেশী সম্ভাবনা রয়েছে। আর যদি একবার একাউন্ট পেয়ে যান তাহলে তো কোনো ঝামেলাই রইল না। আপনাকে শুধু সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে যেন কোনো ভাবেই আপনার দ্বারা গুগলের নীতিমালার কোনোপ্রকার অবমাননা না ঘটে। এতে যা ঘটবে আপনার এডসেন্স একাউন্ট গুগল বাতিল করে দেবে। গুগলের কিছু কমন নীতিমালা হলোঃ ১। আপয়ানার সাইটের কন্টেন্ট ১৮+ হতে পারবে না ২। অবশ্যই কপিরাইট ফ্রি হতে হবে। ৩। সাইটে কিওয়ার্ড স্নাইপিং করা যাবেনা। ৪। কোনো ভাবে ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করা যাবেনা। মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকলে দেখে থাকবেন যে পোস্টটির এক জায়গায় আমি বলেছি বার বার আপিল এর ব্যাপারটি মাথায় না আনতে কেননা এতে এডসেন্স আসতে দেরী হতে পারে এবং না আসার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। আর আপনি যদি একবার এডসেন্স পেয়েও তা হারিয়ে ফেলেন তবে আপনার ওয়েবসাইটে আবার এডসেন্স আসার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।আপনার যদি কোনো ওয়েবসাইট না থাকে এডসেন্স এর জন্যে এপ্লাই করার মতোঃ
বøগার ডট কম(blogger.com) থেকে একটি অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করুন। কারণ আপনার দরকার একটি সহজ বøগ সিস্টেম। ব্লগার ডট কম থেকে যদি আপনি ব্লগ তৈরী করতে যান তবে সর্বোচ্চ ৫ মিনিট লাগতে পারে। আপনার মনে হতে পারে কেন ব্লগার? কেননা ব্লগার সিস্টেমটি গুগলের নিজস্ব সিস্টেমগুলোর মধ্যে একটি। ফলে অন্যসব ব্লগসাইটগুলোর থেকে সবক্ষেত্রেই বেশী গ্রহণযোগ্যতা পাওয়ার সুযোগ আপনি পেতে পারেন এবং এটি আপনি বিনামূল্যে পেয়ে যাবেন। নিজস্ব ডোমেইন থেকে ব্লগ সাইট ব্যবহার করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। কেননা কোন সমস্যার শিকার হলে আপনার ডোমেইনটি পুরোপুরি বাতিল হয়ে যেতে পারে। অতএব, ব্লগ খুলুন যে জিনিসটি সম্পর্কে আপনার ভালো জ্ঞান রয়েছে নির্ভয়ে লিখে যান। নিজের মাথা থেকে লিখুন। নিজের লেখাগুলোর ভিতরে নিজস্বতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করুন। অন্যের ওয়েবসাইট থেকে আইডিয়া নিন তবে বরাবর কপি পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন। অন্যের তথ্যগুলোকে আরো গুছিয়ে একটি সুন্দর রূপ দিন এবং একদম নতুনভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করুন। যে বিষয় নিয়ে লিখছেন তাতে নিয়মিত হন। দুই বা তিনদিন পরপর লেখাগুলোকে দিন সময় নিয়ে কাজ করুন কেননা তাড়াহুড়োর কাজ কখনোই সুন্দর হয় না। ২ বা ৩ সপ্তাহ এভাবে সিনসিয়ার কাজ করে থাকলে আপনি এডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে পারেন। আপনি আপনার সাইটের ঠিকানা হিসেবে আপনার ব্লগসাইটটির ঠিকানাকে ব্যাবহার করতে পারেন। ব্লগসাইট যখন আপনি তৈরী করবেন তখন আপনি খেয়াল রাখবেন আপনার নামের উপরে। আপনাকে যা করতে হবে আপনার বøগ সাইটের বিষয়ের সাথে কিছু শব্দ যোগ করে ঠিকানার সঙ্গে তাকে ব্যবহার করতে হবে। এই ট্রিক্সটি অনেক বেশী কাজে আসবে। আপনাকে এডসেন্স একাউন্ট পেতে হলে অবশ্যই নজর দিতে হবে আর্টিকেলগুলোর মানের দিকে। আজকের আর্টিকেলটি কেমন ছিলো তা জানাতে ভুলবেন না। শেয়ার করতে পারেন আপনার এডসেন্স এর সাক্সেস স্টোরি। আমাদের সাইটেও ফ্রি গেস্ট পোস্ট সাবমিশনের সু্যোগ রয়েছে। আপনার আর্টিকেলটি ডক আকারে আমাদের মেইল করুনঃ [email protected]What's Your Reaction?