ক্রিকেট এবং বেপরোয়া যৌন জীবন!
বেপরোয়া যৌন জীবন, ক্রিকেটারদের যৌন জীবন,অবাধ যৌনতা সম্পর্কে %%primary_category%% %%sitename%% %%title%%
বেপরোয়া যৌন জীবন, একাধিক সম্পর্ক থেকে বিতর্ক!
কথায় কথায় বলা হয় ক্রিকেট হচ্ছে জেন্ট্যালম্যান গেম বা ভদ্রলোকদের খেলা। কিন্তু মাঝে মাঝে ক্রিকেটারদের নামেও এমন কিছু কুকীর্তি শোনা যায় যাতে নিজেদের তো বটেই মানহানি ঘটেছে খোদ ক্রিকেটেরো। বিশেষ করে ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে বারবার উঠে এসেছিলো সেক্সুয়াল কেলেঙ্কারি সহ নারী-ঘটিত বিভিন্ন অভিযোগ।
শেন ওয়ার্ন
ক্রিকেট খেলোয়ারদের যৌন কেলেঙ্কারির বিতর্কে শেন ওয়ার্নের নাম সব
চাইতে বেশিবার ওঠে এসেছে। ২৫ বছরের এক জনপ্রিয় নায়িকার সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় পাওয়া যায় তাকে। ২০০৬ সালে আবারো এক যৌন বিতর্কে উঠে এসেছিলো ওয়ার্নের নাম।
ক্রিস গেইল
ক্যারেবিয়ান তারকা ক্রিস গেইলের বিরুদ্ধেও বিভিন্ন সময়ে অভিযোগ উঠেছিলো। ২০১২ সালে টি২০ বিশ্বকাপ সময়ে ক্রিস গেইলকে হোটেলের ঘরে তিন জন ব্রিটিশ মহিলার সঙ্গে হাতেনাতে ধরা দেখা যায়।
শহীদ আফ্রিদি
'লেডি কিলার' নামেই পরিচিত পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্যাপ্টেন শহিদ আফ্রিদি। তার নারী কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার বিতর্ক সবারই পরিচিত। ২০০০ সালে করাচিরই এক রেস্যটুরেন্টে এক ঝাঁক তরুণীর সঙ্গে অন্তরঙ্গ অবস্থায় দেখা যায় আফ্রিদিকে।
ড্যারেল টাফি
কিউই ক্রিকেটাররাও বাদ যাননি যৌন নির্যাতনমূলক অভিযোগ থেকে। ক্রিকেটার এবং ফোন এ দুই যেন একে অন্যের সঙ্গে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়েছিলো। ২০০৫ সালে ২৩ বছরের এক তরুণীর সঙ্গে তার সেক্স ভিডিও ফাঁস হয়।
আসাদ রউফ
শুধু ক্রিকেটার নয়, এই তালিকায় আছেন একজন আম্পায়ারো। পাকিস্তানের আম্পায়ার আসাদ রউফের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছিলেন একজন ইন্ডিয়ান মডেল। তাদের কিছু ছবিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ছিল। যদিও রউফ অভিযোগ স্বীকার করেননি। কিন্তু কিছু ছবি মানুষের প্রকাশ্যে আসায় সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন রউফ।
আরো পড়ুনঃ বিকিনিতে ভাইরাল হট ফিগার!
